সাক্ষর কাব্য.. জীবনের কবিতা..খুবই সাধারণ মানুষ... একটু একটু লেখালেখি করি.. দু আমি হাজার হাজার শিক্ষকের পক্ষে তাদের সন্তান হয়ে কথা বলছি । আমি ওনাদের কষ্টের খবর জানি, কারন আমার জন্মদাতা পিতা একজন শিক্ষক, প্রাইমারী স্কুলের শিক্ষক । শিক্ষকদের সঠিক প্রাপ্য মর্যাদা তাঁরা কবে পেয়েছিলেন , জানি...

গনতন্ত্রের শুদ্ধতা চাই বহু পুরানো কৌতুক দিয়ে শুরু করি- এক নেতা তার সাগরেদ দের নিয়ে এক জনসভায় যাওয়ার পথে এক্সিডেন্ট করল। পুলিশ এবং প্রেস ঘটনাস্থলে যেয়ে দ্যাখে এক বৃ্দ্ধ তাদের সবাই কে কবর দিয়ে দিয়েছে । পুলিশ বৃ্দ্ধ কে জিগেস করে- কেউ বেঁচে নেই? বৃ্দ্ধ- নাহ, তবে ওদের নেতা বলছিল...

যদি নির্বাসন দাও.................................................................. আমি ওষ্ঠে অঙ্গুরী ছোঁয়াবো আমি বিষ পান করে মরে যাবো! বিষণ্ন আলোয় এই বাংলাদেশ নদীর শিয়রে ঝুঁকে পড়া মেঘ, প্রান্তরে দিগন্ত নির্নিমেষ- এ আমারই সাড়ে তিন হাত তুমি। ক্ষুধার...

গনতন্ত্রের শুদ্ধতা চাই বহু পুরানো কৌতুক দিয়ে শুরু করি- এক নেতা তার সাগরেদ দের নিয়ে এক জনসভায় যাওয়ার পথে এক্সিডেন্ট করল। পুলিশ এবং প্রেস ঘটনাস্থলে যেয়ে দ্যাখে এক বৃ্দ্ধ তাদের সবাই কে কবর দিয়ে দিয়েছে । পুলিশ বৃ্দ্ধ কে জিগেস করে- কেউ বেঁচে নেই? বৃ্দ্ধ- নাহ, তবে ওদের নেতা বলছিল যে...

আপনারা এই বিখ্যাত কবিতা এবং কবিকে সকলেই জানেন। এক অখ্যাত সাংবাদিক, আরো অখ্যাত এক এলাকায় মঙ্গা নিয়ে রিপোর্ট করতে গেছে। তো... নিজের পন্ডিতি জাহির করার এমন সুযোগে এই গাও গোরামের মানুষের কাছে সে সরকার, সরকারের পরিচয় ইত্যাদি নিয়ে সারগর্ভ বক্তৃতা ঝেড়ে ফেললো। তারপর শিখিয়ে পড়িয়ে নিল...

সারা দিন এ ০৫ ঘনটা বিদদুত থাকেনা, এ কোন দেশ এ বাস করি ?

নামের সাথে কামের কিছু মিলতো থাকবোই দেশের এক ভয়ংকর মুহুর্তে রাজনীতিকদের কাদা ছোড়াছুড়ির সুযোগে সেনা সমর্থিত বর্তমান সরকারের আগমনে এবং তাদের সুমধুর বচনে অনেকেই আশাবাদী হয় ওঠে যে যাক, রাজনীতিকদের নোংরা কুটচাল হতে দেশ বুঝি মুক্তি পেল। যারা অল্প সময়ে আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ হয়েছিল তাদের বুঝি...

মুক্তিযুদ্ধ আমাদের অহংকার, ধর্মান্ধতা ও দলান্ধতা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পরিপন্থী। এই কবিতাটা কখন লেখা সবাই জানেন তো? বঙ্গবন্ধুর শাসনামলে - যখন একদিকে বাংলাদেশের ইতিহাসের চরমতম দুর্ভিক্ষে লাখ লাখ লোক মারা পড়ছে, মধ্যবিত্তরা পর্যন্ত একবেলা/আধবেলা খেয়ে-না-খেয়ে কোনোমতে অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার...

আমি আমার ওয়াল এ সাধারণত কোনো পোসট দেই না। আজকে সাভার এর শ্রমিকদের জন্য একটা দিব। শ্রমিকদের কণঠএ কণঠ মিলিয়ে বলতে চাই, শাহবাগ চাই না, হেফাযত চাই না "ভাত দে হারামজাদা, তা-না-হ’লে মানচিত্র খাবো" ‘ভাত দে হারামজাদা’ ---রফিক আজাদের ভীষণ...

জনগন ক্ষমতার বলির পাঁঠা। মাঝে মাঝে খুব ইচ্ছে হয় পানিতে ডুব দিয়ে গোসল করি। কিন্তু ডুব তো পরের কথা পুরো ঢাকা শহরের পায়ের পাতা ভেজানোর মত পুকুর কি গুগল ম্যাপ দিয়ে খুঁজে পাওয়া যাবে ? ঝিলের নামে যার নাম সেই মতিঝিলের ঝিল ডোবা হয়ে অনেক দিন টিকে ছিল কিন্তু তাও আমাদের তস্কর নগরবিদদের...

রাজনীতি ও অর্থনীতি এই দুই সাপ পরস্পর পরস্পরকে লেজের দিক থেকে অনবরত খেয়ে যাচ্ছে স্বপ্নের ফেরিওয়ালা বলেছেন: 'ভোটের আগে ভাত চাই' ...এইটাতো বেশ নরম কথা, পেটে বেশী টান পড়লে বাঙ্গালী 'ভাত দে হারামজাদা নাইলে জলপাই খাবো' বলতে দ্বিধা করবো না! স্বপ্নের ফেরিওয়ালা একজন ব্লগার। নিজে লেখে কম,...

সেই চিরবিদ্রো.... যে লড়াই , কখনো শেষ হয়না.... মানুষের মধ্যে আশা আশার মধ্যে মানুষ চেতনায় পরাধীনতা, মুক্তি খোঁজে সেই নিষাদ সময় থেকে ৫৭, ৪৭, ৫২, ৭১। তবুও অন্ধকার ছেয়ে থাকে! অবশেষে অনেক আশায় ভর্সায়, বদলের শ্লোগানে আবার বাঙালী স্বপ্ন বুনেই ডোবে হতাশায়।। আঘাতের পর...

রাজনীতি ও অর্থনীতি এই দুই সাপ পরস্পর পরস্পরকে লেজের দিক থেকে অনবরত খেয়ে যাচ্ছে সত্যি কইরা কইতাছি এই কার্টুন আমার আঁকা না। আমি এইডা আঁকতে কাউরে প্ররোচিতও করি নাই। তয় কার্টুনডা পছন্দ হইছে বইলা দিয়া দিলাম।

বর্তমান সময়ে সব চেয়ে বেশি যে লাইনটার কথা মনে পরতেছে সেইটা হইলো “ভাত দে হারামজাদা ,নাইলে মানচিত্র চিবিয়ে খাবো” একেকজন একেক দাবী নিয়ে মেতে আছে । সবাই জিততে চায় । কেউ কাউরে একটু খানি ছাড় দিতে নারাজ । সবাই তাদের মতো আন্দোলন করতেছে , জনগণের নামে । ''জনগণের দাবী '' বলে হরতাল দেয় ,...

"জাতের কী রুপ দেখলাম না এই মাঝারে" বাংলা বিলাই থেকে কিউবি অব্দি ধারাবাহিকতা খেয়ে ফেলে অবশেষে যথাক্রমে খাবো : কী বোর্ড, মাউস হার্ড ডিস্ক, র‍্যাম, মাইক্রোসফটের উইন্ডোজ গ্রাফিক্স কার্ড , মনিটর স্পীডের ক্ষুধার কাছে কিছুই ফেলনা নয় আজ স্পিড দে হারামজাদা, তা না হলে মডেম চিবিয়ে...